বেগুনের হালুয়া রেসিপি | Beguner Halwa Recipe in Bengali

Beguner Halwa Recipe :নমস্কার বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আপনাদের সবাইকে আমার patukrecipe.com  এ স্বাগত জানাই। আজ আমি নতুন একটা  Recipe নিয়ে এলাম।  খুব সহজ পদ্ধতিতে খুব কম সময়ে ঘরে এই  Recipe বানানো যায়  সেটা আমি আপনাদেরকে বলবো | আজকে আপনাদের জন্য থাকলো সুস্বাদু এই Beguner Halwa Recipe in Bengali |

Beguner Halwa Recipe

 

Beguner Halwa Recipe বানাতে কি কি লাগে?

উপকরণ

  • বেগুন – ৫০০গ্রাম।
  • ঘি – ২টেবিল চামচ
  • চিনি – হাফ কাপ।
  • দুধের সর – হাফ কাপ
  • কাজু – হাফ কাপ।
  • ছোট এলাচ –৭-৮ টা
  • গুঁড়ো দুধ – ৩ চামচ
  • খাবার রং – দুই তিন ফোঁটা।
  • সাদা তেল – পরিমাণ মতো

Also Read: টক মিষ্টি আমের আচার রেসিপি

Beguner Halwa Recipe রেসিপি বানানোর বিধি কি?

ধাপ ১ 

 প্রথমে তাজা বেগুন  ভালো করে খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে কেটে বীজ কেটে বাদ দিয়ে বাকি অংশ কুচি করে কেটে ঠান্ডা জলে খুব ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। 

ধাপ ২

এবার গ্যাসে কড়াই বসিয়ে দুই চামচ ঘি ও তেল দিয়ে ছোট এলাচ থেঁতো করে দিয়ে বেগুনের টুকরো গুলো দিয়ে ঢাকা দিয়ে মিনিট পাঁচেক রান্না করলে বেগুন নরম হয়ে যাবে।

ধাপ ৩

এবার গ্যাসে বন্ধ করে বেগুন তুলে নিয়ে একটু ঠাণ্ডা করে দুধের সর ও ভাজা বেগুন পেষ্ট করে নিতে হবে।

ধাপ ৪

এরপর আবার গ্যাসে কড়াই বসিয়ে দুই চামচ ঘি ও তেল দিয়ে বেগুনের পেষ্ট দিয়ে খুব কম আঁচে ভেজে যেতে হবে। বেগুন থেকে তেল ছাড়লে চিনি ও সামান্য খাবার রং দিয়ে মিনিট পাঁচেক নেড়ে নেড়ে অবশিষ্ট ঘি তেল দিয়ে শুকিয়ে নিতে হবে।

ধাপ ৫

শুকিয়ে হালুয়ার মতো হয়ে এলে গ্যাস বন্ধ করে গুঁড়ো দুধ একটু একটু করে মিশিয়ে নিতে হবে।

ধাপ ৬

আচ কম রেখে ভাজা কাজু থেঁতো করে মিশিয়ে দিয়ে খুব ভালো করে নেড়ে ঢাকা দিয়ে কিছু সময় রেখে নিমিয়ে পরিবেশন পাত্রে ঢেলে ঠান্ডা করে নিজের পছন্দ মতো সাজিয়ে পরিবেশন করলেই খাবার জন্য তৈরী বেগুনের হালুয়া।

আমার এই  Beguner Halwa Recipe ভালো লাগে তবে আপনার পরিবার এবং আপনার বন্ধু বান্ধবী দের সাথে নিশ্চয় শেয়ার করুন।

আজকের মতো এখানেই শেষ করলাম। আবার নতুন একটা recipe নিয়ে আসছি। ধন্যবাদ

Also Read: How to Make a Pie Chart in Google Sheets: A Step-by-Step Guide

Q3. বেগুনের উপকারিতা কি কি?

Ans. বেগুনে রয়েছে যে স্বাস্থ্যকর উপাদান, তা জ্বর হওয়ার পরে মুখ ও ঠোঁটের কোণের ঘা, জিভের ঘা প্রতিরোধ করে। স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বক ও চুল ভাল রাখে বেগুন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, ই এবং কে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ভিটামিন এ চোখে পুষ্টি জোগায়, চোখের যাবতীয় রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

Q4, বেগুন খেলে কি এলার্জি হয় ?

Ans. বেগুনে এমন অনেক উপাদান রয়েছে, যা অ্যালার্জির সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দেয়। এমতবস্থায় অবস্থায় ত্বক বা অন্য ধরনের অ্যালার্জির রোগী যদি বেগুন খান, তাহলে তাঁর সমস্যা বাড়তে পারে। যাঁদের পেট প্রায়শই খারাপ থাকে বা যাদের গ্যাস-অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে, তাঁদের কখনওই বেগুন খাওয়া উচিত নয়।

Q5. বেগুন খেলে কি হয়?

Ans. স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বক ও চুল ভাল রাখে বেগুন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, ই এবং কে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ভিটামিন এ চোখে পুষ্টি জোগায়, চোখের যাবতীয় রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া ভিটামিন সি ত্বক, চুল, নখকে মজবুত করে।

Q6. সাদা বেগুনের উপকারিতা?

Ans. মধুমেহ রোগীদের জন্যও বেগুন খুবই উপকারী। এছাড়াও পাকস্থলী, কোলন, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্রের ক্যানসারকে প্রতিরোধ করে। শরীরে রক্ত বাড়াতে সাহায্য করে বেগুন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে আয়রন, যা রক্ত বাড়াতে সাহায্য করে |

Q7. বেগুন কত প্রকার ও কি কি?

Ans. মৌসুম ভিত্তিতে সব জাত গুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা হয় যেমন– শীতকালীন জাত  বারমাসী জাত। শীতকালীন জাতের বেগুন কেবল মাত্র রবি মৌসুমেই চাষ করা হয়ে থাকে কারণ এ জাতের বেগুন শুধু মাত্র রবি মৌসুমেই ফল দিয়ে থাকে। আর বারমাসী জাতের বেগুন সারা বছরই চাষ করা যায়।

Q8. বেগুনের গাছ  কত লম্বা হয়?

Ans. বেগুন গাছ প্রায় ৪০ থেকে ১৫০ সেমি দীর্ঘ হয়। পাতাগুলো ঘন এবং প্রায় ১০ থেকে ২০ সেমি দীর্ঘ ও ৫ থেকে ১০সেমি প্রশস্ত হয়। বুনো বেগুন গাছ আরো বড় হতে পারে। বেগুনের ফুল সাদা হতে গোলাপি বর্ণের হয়। পাঁচটি পাপড়ি থাকে। বেগুনের ফল বেগুনী বা সাদা বর্ণের হয়। ফল অনেকটা লম্বাটে নলাকৃতির হয়ে থাকে। ফলের ভিতরে অনেকগুলো নরম বীজ থাকে।

Q9. বেগুনের চারা কি ভাবে উৎপাদন করতে হয়?

Ans. বেগুন চাষের জন্য চারা উৎপাদন একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। শীতকালীন বেগুন চাষের জন্য শ্রাবণ মাসের মাঝামাঝি হতে আশ্বিন মাস এবং বর্ষাকালীন বেগুন চাষের জন্য চৈত্র মাস পর্যন্ত বীজ বপন করা যায়। বালি, কমপোষ্ট ও মাটি সমপরিমাণে মিশিয়ে বীজতলা তৈরি করতে হয়। সবল চারা পাওয়ার জন্য প্রথমে একটি বীজতলায় বীজ বুনতে হয়। গাছ গজানোর ৮-১০ দিন পর চারা তুলে দ্বিতীয় বীজতলায় রোপণ করতে হয়। এতে চারা স্বাস্থ্যবান হয়। অতিরিক্ত পানিতে বীজ নষ্ট হয়ে যায়।

Q10. বেগুনের বীজতলা কিভাবে তৈরী হয়?

Ans.বেগুনের চাষাবাদ প্রধানত পলি মাটিতে বেশি হয়। বেগুন চাষের জন্য প্রথমে বীজতলায় চারা তৈরি করে মূল জমিতে রোপণ করতে হয়। বীজতলা তৈরির সময় কয়েকটি বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। যেমন-

  • বীজতলায় যেন পানি না জমে।
  • ঐ স্থানে সব সময় আলো-বাতাস থাকে।
  • বীজতলার কাছাকাছি সেচের ব্যবস্থা থাকলে ভালো।
  • রোগমুক্ত সবল চারা পেতে হলে বীজতলার মাটি শোধন করে নিতে হবে।

Q11. বেগুন গাছের সার কি ভাবে প্রয়োগ করা হয়?

Ans. গুণগত মানসম্পন্ন ভালো ফলন পেতে হলে বেগুন চাষের জমিতে যতটুকু সম্ভব জৈব সার প্রয়োগ করতে হবে। মাটি পরীক্ষা করে মাটির ধরন অনুযায়ী সার প্রয়োগ করতে হবে। তবে জৈব সার ব্যবহার করলে মাটির গুণাগুণ ও পরিবেশ উভয়ই ভালো থাকবে। বাড়িতে গবাদি পশু থাকলে সেখান থেকে গোবর সংগ্রহ করা যাবে। নিজের গবাদি পশু না থাকলে পাড়া-প্রতিবেশী যারা গবাদি পশু পালন করে তাদের কাছ থেকে গোবর সংগ্রহ করা যেতে পারে। এছাড়া ভালো ফলন পেতে হলে জমিতে আবর্জনা পচা সার ব্যবহার করা যেতে পারে। বাড়ির আশেপাশে গর্ত করে সেখানে আবর্জনা, ঝরা পাতা ইত্যাদি স্তূপ করে রেখে পচা সার তৈরি করা সম্ভব।

Q12. বেগুন চাষের সময় ও পরিচর্যা কিভাবে করতে হয়?

Ans.গাছের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য মাঝে মাঝে গাছের গোড়ার মাটি আলগা করে দিতে হবে।

জমিতে আগাছা দেখা দিলে মাঝে মাঝে তা পরিষ্কার করতে হবে।

খরকুটো অথবা শুকনো কচুরিপানা দিয়ে মাটি ঢেকে দিলে মাটিতে রস অনেক দিন থাকবে।

বয়স্ক গাছে ফল উৎপাদন কমে গেলে গাছের প্রধান কাণ্ড গোড়ার দিকে ২০ সে.মি. গাছের বাকি অংশ কেটে দিতে হবে।

এরপর সার ও সেচ দিলে কাণ্ডের কেটে দেওয়া জায়গা থেকে দ্রুত শাখা-প্রশাখা বেরিয়ে ফল দেওয়া শুরু করবে।

Q13. বেগুন  সংগ্রহ করার সঠিক সময় কি?

Ans. খাওয়ার উপযোগী বেগুন ক্ষেত থেকে তোলার সময় সাবধানে সংগ্রহ করতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে গাছের গায়ে যেন আঘাত না লাগে বা ক্ষত সৃষ্টি না হয়। গাছ থেকে তোলা বেগুন কাঁচা পাতা অথবা খড়ের উপর রাখতে হবে যেন বেগুনে আঘাত না লাগে; এটা অতি প্রয়োজনীয়।

Q14. বেগুন উৎপাদিত ফসলের পরিমাণ কি ভাবে বুঝা যায়?

Ans. এক বিঘা জমিতে বেগুন চাষ করলে গড়ে প্রায় ১০০-১২০ মণ বেগুন পাওয়া যায়।

Q15. বেগুনের খোসা কি ভালো?

Ans. বেগুনের গাঢ় বেগুনি ত্বকে নাসুনিন রয়েছে, একটি অনন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা বিশেষজ্ঞরা মনে করেন কোষের ঝিল্লি সংরক্ষণ এবং রক্ষা করতে পারে । প্রাথমিক গবেষণাগুলি দেখায় যে এটি ঝিল্লির চর্বিকে রক্ষা করতে পারে, যা ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিকেল থেকে কোষগুলিকে রক্ষা করার জন্য দায়ী|

Q16. বেগুন গাছের পোকা দমনের উপায় কি?

Ans. প্রতি ১৫ দিন পর পর উপকারী পোকা, ট্রাইকোগ্রামা কাইলোনিজ ও ব্রাকন হেবিটর পর্যায়ক্রমিকভাবে মুক্তায়িত করতে হবে। আইপিএম পদ্ধতির এলাকাভিত্তিক প্রয়োগ করতে হবে।

শীতকালে সপ্তাহে অন্তত একবার পোকা আক্রান্ত ডগা ও ফল বাছাই করে বিনষ্ট করতে হবে। চারা লাগানোর ২ থেকে ৩ সপ্তাহের মধ্যেই জমিতে ফেরোমন ফাঁদ পাততে হবে। প্রতি সপ্তাহে একবার করে উপকারী পোকা, ট্রাইকোগ্রামা কাইলোনিজ ও ব্রাকন হেবিটর পর্যায়ক্রমিকভাবে মুক্তায়িত করতে হবে। আইপিএম পদ্ধতির এলাকাভিত্তিক প্রয়োগ করতে হবে। এতে করে এই পোকা দমন করা যাবে।

Q17. বেগুনের  ইংরেজি নাম কি ?

Ans.বেগুন  কে আমরা ইংরেজিতে Brinjal নামে চিনে থাকি। কিন্তু জানেন কি? বেগুনের আরো ইংরেজী অনেক নাম রয়েছে। সেগুলি হলো Eggplant, Aubergine |

Q18. বেগুনের জমি তৈরী ও চারা রোপণ কিভাবে হয়?

Ans.বেগুন বেশ কয়েক মাস ধরে মাঠে থাকে। তাই ভালো ফলন পেতে জমি ভালোভাবে তৈরি করতে হবে।

সাধারণত মাঠের জমি তৈরির জন্য ৪-৫ বার চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে।

৩৫-৪৫ দিন বয়সের চারা রোপণের উপযোগী হয়। এ সময়ে চারাতে ৫-৬ টি পাতা গজায় এবং চারা প্রায় ১৫ সে.মি. লম্বা হয়।

চারা তোলার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন শেকড় নষ্ট না হয়।

চারা তোলার ১-২ ঘণ্টা আগে বীজতলায় পানি দিয়ে মাটি ভিজিয়ে নিলে শেকড় নষ্ট হয় না।

বীজতলায় চারা তৈরি করে ৫-৬ সপ্তাহ বয়সের চারা ৭৫ সে.মি. দূরত্বে সারি করে ৬০ সে.মি. দূরে দূরে লাগাতে হয়। বেগুনের জাতের গাছের আকার অনুয়ায়ী এ দূরত্ব ১০-১৫ সে.মি. কম-বেশি করা যেতে পারে।

১মিটার আকারের বীজতলায় প্রায় ৮-১০ গ্রাম বীজ বপন করতে হয়। চারার বয়স ৩৫-৪০ দিন হলে মূল জমিতে রোপণ করতে হয়।

Q20. বিটি বেগুন কি?

Ans. বিটি বেগুন হল ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা প্রতিরোধী বেগুন যা বংশানু প্রকৌশলের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। সারা বিশ্বে বেগুন এগপ্লান্ট (eggplant) বা অবারজিন (aubergine) নামে পরিচিত।

Q21. বেগুন কি?

Ans. বেগুন এক প্রকারের সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অনেকের ধারণা এই উদ্ভিদের প্রজাতিগুলির উদ্ভব ভারতে হয়েছিল, যেখানে এটির ব্যপক বৃদ্ধি হতে থাকে। আবার অনেকের মতে এর বৃদ্ধি আফ্রিকাতেও হতে পারে।

Q22. বেগুন গাছে কি কি রোগ হয়?

Ans. ফিউজিয়াম ছত্রাক দ্বারা বেগুনের ঢলে পড়া রোগ হয়। গাছের গোড়া ও শেকড় বিবর্ণ হয়ে যায়। এ রোগ হলে পাতা নেতিয়ে পড়ে ও গাছ ঢলে পড়ে। পরবর্তীতে গাছ মারা যায়।

Q24. বেগুন ভাজতে হলে কি কি খেয়াল করা উচিত?

Ans. বেগুন প্রচুর তেল টানে। ফলে অনেক সময় বারবার তেল দিতে হয়। এক্ষেত্রে যেটি করতে পারেন, প্রথমে তেলে বেগুনটি দেয়ার ১০ সেকেন্ড পরেই সেটি উল্টিয়ে দিন। তারপর আবার উল্টিয়ে দিন। এভাবে তিন-চারপর উল্টিয়ে দেয়ার পর মধ্যম আঁচে রেখে বেগুনটি সিদ্ধ হওয়ার জন্য ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। একপাশ ভাজা হওয়ার পর এভাবে আরেকপাশ ভেজে নিন।

Q25. বেগুন ভাজা মুচমুচে করার জন্য কি করনীয়?

Ans. বেগুন ভাজার আগে বেগুন গুলি কে নুন হলুদের সাথে অল্প চিনি দিয়ে মেখে রাখলে ভাজা বেশ মুচমুচে হয়।

FAQs on Beguner Halwa Recipe

Q1. Beguner Halwa Recipe বানাতে কি কি লাগে?

Ans.বেগুন , ঘি , চিনি , দুধের সর , কাজু , ছোট এলাচ , গুঁড়ো দুধ , খাবার রং , সাদা তেল |

Q2. বেগুন দিয়ে কি কি রেসিপি করা যায়?

Ans. বেগুন ভাজা, বেগুনি, বেগুন চচ্চড়ি, আলু বেগুন দিয়ে ছোট মাছ রান্না, সরষে বেগুন , বেগুন ভর্তা, বেগুন বাহারি , আলু বেগুনের তরকারি , মাসালা বেগুন রেসিপি , নিরামিষ দই বেগুন , বেগুন  শুটকি দিয়ে রান্না, ডিম বেগুন ভর্তা রেসিপি , পুরা বেগুনের ভর্তা রেসিপি, বেগুন কাবাব রেসিপি , পাইছি বেগুনের রেসিপিরেসিপি ইত্যাদি ইত্যাদি।

Share To:

Leave a Comment