নিরামিষ আলু পোস্ত রেসিপি | Niramish Aloo Posto Recipe in Bengali

Niramish Aloo Posto Recipe :নমস্কার বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আপনাদের সবাইকে আমার patukrecipe.com  এ স্বাগত জানাই। আজ আমি নতুন একটা  Recipe নিয়ে এলাম।  খুব সহজ পদ্ধতিতে খুব কম সময়ে ঘরে এই  Recipe বানানো যায়  সেটা আমি আপনাদেরকে বলবো | আজকে আপনাদের জন্য থাকলো সুস্বাদু এই Niramish Aloo Posto Recipe |

Niramish Aloo Posto Recipe in Bengali

Niramish Aloo Posto Recipe বানাতে কি কি লাগে?

উপকরণ

  • আলু – ১ বাটি (ছোট ডুমো করে কাটা)।
  • পোস্ত – ৩ চামচ।
  • সাদা তিল – ১ চামচ।
  • নারিকেল কোরা – ২ চামচ।
  • কাঁচা লঙ্কা – চার পাঁচটা।
  • কালো জিরা – ১ চামচ।
  • নুন – স্বাদ মতো।
  • সর্ষের তেল – প্রয়োজন মতো

Niramish Aloo Posto Recipe বানানোর বিধি কি?

ধাপ- ১

আলু পোস্ত  রান্না করতে প্রথমে তিল, পোস্ত, নারিকেল কোরা দিয়ে একসাথে পেষ্ট করে নিতে হবে।

ধাপ -২

এবার গ্যাসে কড়াই গরম হলে তাতে দুই তিন চামচ তেল দিয়ে আলু খুব ভালো করে ভেজে তুলে নিতে হবে।

ধাপ -৩

এরপর কড়াইতে প্রয়োজনে একটু তেল দিয়ে দুটো কাঁচা লঙ্কা দিয়ে একটু নেড়ে কালো জিরা দিয়ে একটু নেড়ে পেষ্ট করা মসলা দিয়ে কষিয়ে নিতে হবে।

ধাপ -৪

মসলা তেল ছাড়লে ভাজা আলু দিয়ে একটু নেড়ে নুন দিয়ে আঁচ কমিয়ে ঢাকা দিয়ে কিছু সময় রান্না করতে হবে।

ধাপ- ৫

আলু পোস্ত মাখামাখি হয়ে গেলে গ্যাস বন্ধ করে তাতে অবশিষ্ট সর্ষের তেল ও কাঁচা লঙ্কা দিয়ে একটু নেড়ে ঢাকা দিয়ে কিছু সময় রেখে দিতে হবে।

ধাপ- ৬

এরপর নামিয়ে পরিবেশন পাত্রে ঢেলে নিজের পছন্দ মতো সাজিয়ে গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করলেই খাবার জন্য তৈরী নিরামিষ আলু পোস্ত।

এটাও পড়ুন : Soyabean Muitha বানাতে কি কি লাগে  এবং বানানোর বিধি কি ? 

পোস্ত কি ?

এক  ধরনের তৈলবীজ যা আফিম থেকে পাওয়া যায়। হাজার হাজার বছর ধরে বিভিন্ন সভ্যতার লোকজন এই ছোট বৃক্কের মত দেখতে বীজটি চাষ করে আসছে। এই বীজগুলো আস্ত অথবা গুঁড়ো অবস্থায় বিভিন্ন খাদ্যে একটি মশলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটি পিষে পোস্ত দানার তেল তৈরি করা হয়।

পোস্ত খেলে কি হয় ?

পোস্তর বীজ মানসিক চাপের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে। যেখান থেকে ঘুমও উন্নত   হয়। কপার এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায়, পোস্ত  বীজ হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়তা করে। বীজের মধ্যে থাকা ম্যাঙ্গানিজ প্রোটিন কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে, যা হাড়গুলিকে গুরুতর ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

পোস্ত খাওয়ার অপকারিতা ?

আপনি খুব বেশি পরিমানে  পোস্ত খেলে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে ।    পোস্ত দানায় প্রচুর ক্যালরি থাকে – আপনি বেশি   পোস্ত নিয়মিত খেলে আপনার ওজন বাড়তে পারে ।  গর্ভবতী ও যারা বাচ্চাকে দুধ খাওয়ান তারা খুব বেশি   পোস্ত খেলে প্রসবে সমস্যা হতে পারে – শিশুর ক্ষতি হতে পারে |

এটাও পড়ুননিরামিষ আলুর দম রেসিপি বানাতে কি কি লাগে  এবং বানানোর বিধি কি ? 

কিভাবে পোস্ত গুঁড়ো করবেন ?

চাটু বা ফ্ল্যাট প্যান গ্যাসে হালকা গরম করে তাতে পোস্তর দানা দিয়ে এক মিনিট মত নেড়ে নিন। খেয়াল রাখবেন পুড়ে যেন না যায়। এক মিনিট পর গ্যাস অফ করে একটি থালায় পোস্তর দানা ঢেলে রাখুন। ঠাণ্ডা হতে সময় দিন ঠাণ্ডা হয়ে গেলে একটু একটু করে পোস্তর দানা নিয়ে শীল পাটায় গুঁড়ো করুন।
 

পোস্ত কি ভাবে রোপণ করা হয় ?

পোস্ত চাষ অত্যন্ত লাভজনক চাষ | সাধারণত, পোস্ত হলো এক ধরনের তৈলবীজ যা আফিম থেকে পাওয়া যায়। পোস্তদানা ১ মিলিমিটারের কম লম্বা, কিডনির মত দেখতে এবং ছোট ছোট গর্ত বিশিষ্ট বহিরাবরণ যুক্ত হয়ে থাকে। ৩,৩০০ টি পোস্তদানায় মাত্র ১ গ্রাম ওজন হয় এবং ১ থেকে ২ মিলিয়ন পোস্তদানায় এক পাউন্ড হয়ে থাকে। এর প্রাথমিক গন্ধ যৌগ হলো ২-পেন্টেলফিউরান। এই জাতীয় ফুল একটি আলংকারিক এবং ঔষধি গাছ হিসাবে চাষ করা হয় ।  বেশিরভাগ দেশে পোস্ত চাষ (Poppy seed farming) নিষিদ্ধ, যেহেতু এর প্রজাতির বেশিরভাগ অংশেই মাদকদ্রব্য রয়েছে। কিছু দেশে আফিম উৎপাদনের জন্য বাণিজ্যিকভাবে পোস্ত চাষ  করা হয়, যা অপরিশোধিত বাক্স থেকে পাওয়া যায়।

পপি একটি ভেষজঘটিত রাইজোম উদ্ভিদ, যা বহুবর্ষজীবী, দ্বিবার্ষিক বা বার্ষিক হতে পারে। মূল শিকড়টি মাটির গভীরে চলে যায়। পুরো পাতার প্লেটগুলি বিপরীতভাবে বা পর্যায়ক্রমে অবস্থিত হতে পারে, তাদের পৃষ্ঠের উপর, একটি নিয়ম হিসাবে, একটি লোমশ-ব্রষ্টলি যৌবনে রয়েছে। এপিকাল নিয়মিত ফুলের প্রচুর পরিমাণে স্টিমেন থাকে; তারা শক্তিশালী এবং তুলনামূলকভাবে দীর্ঘ পেডানুকুলগুলিতে থাকে। একটি নিয়ম হিসাবে, ফুল নিঃসঙ্গ হয়, তবে এমন কিছু প্রজাতি রয়েছে যেখানে তারা প্যানিকুলেট ইনফুলোরেন্সগুলির অংশ।

বার্ষিক পোস্ত চারাগাছের মাধ্যমে জন্মায় না, কারণ এটি খোলা জমিতে বপন করার সময় ভাল চারা দেয়। এছাড়াও, আপনি যদি চারাগাছের মাধ্যমে এই জাতীয় উদ্ভিদ বৃদ্ধি করেন তবে সম্ভবত এটি প্রতিস্থাপনের পরে মারা যাবে। বহুবর্ষজীবী পোস্ত চাষ করা যায় চারাতে। সত্যিকারের পাতার ফলকগুলির প্রথম জোড়াটি চারাগুলিতে উপস্থিত হওয়ার পরে, তাদের খোলা মাটিতে স্থায়ী স্থানে বসানো উচিত।

এটি নিজেই বীজগুলি আগেই স্তরসম্পন্ন করা দরকার, এগুলির জন্য তারা শরত্কালে বা শেষ শীতের সপ্তাহগুলিতে তুলনামূলকভাবে উষ্ণ শীত সহ অঞ্চলগুলিতে বপন করা হয় এবং এটি প্রয়োজনীয় যে বীজ ঠান্ডা মাটিতে জমাট বাঁধতে পারে। যদি আপনি বসন্তের শেষের দিকে পোস্ত বপন করার ইচ্ছা করেন, তবে বীজগুলি আগেই স্তরিত করতে হবে, এর জন্য তারা ৪ সপ্তাহের জন্য শাকসব্জির জন্য নকশাকৃত রেফ্রিজারেটরের শেল্ফটিতে সরানো হবে। যদি বীজ স্তরিত না হয় তবে চারাগুলি অনেক পরে উপস্থিত হবে, যখন তাদের বিকাশ ধীর হবে।

প্রায় সব ধরণের এবং বিভিন্ন ধরণের ফুল ভাল প্রজ্জ্বলিত অঞ্চলে ভাল জন্মায়। মাটি সম্পর্কে, সমস্ত প্রজাতি এবং জাতগুলির নিজস্ব নির্দিষ্ট পছন্দ রয়েছে। অনুর্বর মাটিতে ভাল জন্মায় এমন একটি জাতের সাইটের প্রাক-রোপণের প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। যদি উদ্ভিদের পুষ্টিকর মাটির প্রয়োজন হয়, তবে আপনার কম্পোস্ট বা হাড়ের খাবারের প্রবর্তন সহ মাটি গর্ত করতে হবে। বপন সহজতর করার জন্য, এটি ১:১০ অনুপাতের সাথে বীজের সূক্ষ্ম বালি দিয়ে একত্রিত করার পরামর্শ দেওয়া হয়। অঞ্চলটির মাটিটি তিন সেন্টিমিটার গভীরতায় আলগা করুন, তারপরে সমানভাবে পৃষ্ঠের উপরে এমন বীজ বিতরণ করুন যা পৃথিবীর একটি পাতলা স্তর দিয়ে শীর্ষে ছিটিয়ে দেওয়া দরকার। এই গাছটি সারিতে বপন করা বাহিত হয় না, কারণ আপনি যে জায়গায় রেখেছেন সেখানে তারা থাকতে পারে না। শস্য ক্ষেত্রের মাটি সর্বদা কিছুটা আর্দ্র থাকে তা নিশ্চিত করুন। চারাগুলি প্রদর্শিত হওয়ার পরে, তাদের পাতলা করে ফেলা প্রয়োজন, যখন গাছগুলির মধ্যে ১৫-২০ সেন্টিমিটার দূরত্ব লক্ষ্য করা উচিত।

পোস্ত চাষ বেআইনি কেন ?

পোস্তর দাম বেশি হলেও বাঙালির পাতে পোস্ত চাই। তবে পোস্তর দাম বেশি হলে এই চাষ একেবারেই বেআইনি। পোস্ত চাষ করে তা থেকে সংগৃহীত আঠা, খোল ইত্যাদি বিপুল দামে বিক্রি করা হয়, তাই এই চাষ বেআইনি ।

পোস্ত কোথায় কোথায় চাষ হয় ?

বর্তমানে শুধুমাত্র উত্তর প্রদেশ, রাজস্থান এবং মধ্য প্রদেশ – এই তিনটি রাজ্যকেই পোস্ত চাষের অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু, ভারতে কিন্তু পোস্ত চাষের ইতিহাস দীর্ঘদিনের।

পোস্তর খোসা কি ?

পোস্ত খড় হল চূর্ণ পোস্ত ক্যাপসুল বা পপি তুষ। পপি বীজ কাটার পরে যা অবশিষ্ট থাকে, অর্থাৎ তাদের বীজের জন্য পপির শুকনো ডালপালা, কান্ড এবং পাতা। 1961 সালের একক কনভেনশন অন নারকোটিক ড্রাগস পপি স্ট্রকে “কাটার পরে আফিমের পপির সমস্ত অংশ (বীজ ছাড়া)” হিসাবে সংজ্ঞায়িত করে।

পোস্ত দিয়ে কি কি রেসিপি বানানো যায় ?

  1. পেয়াজ আলু পোস্ত রেসিপি
  2. গরম ভাতে পোস্ত লাউ রেসিপি
  3. আলু পোস্ত রেসিপি
  4. ডিম পোস্ত রেসিপি
  5. ঝিঙে পোস্ত রেসিপি
  6. পটল আলু পোস্ত রেসিপি
  7. বেগুন পোস্ত রেসিপি
  8. কুমড়ো ফুলের পোস্ত রেসিপি
  9. ভিন্ডি পোস্ত রেসিপি
  10. পোস্ত তিলে বথুয়া রেসিপি

এটাও পড়ুনআলু পোস্ত রেসিপি কিভাবে বানাতে হয় ?

  • প্রথমেই কড়াইতে তেল দিয়ে তেল গরম হলে কাঁচা লঙ্কা গুলো দিয়ে আলু গুলো ভালো করে বেজে নিতে হবে। তারপর প্রয়োজন মত লবণ দিয়ে ভালো করে নেড়ে দিয়ে ঢাকা চাওয়া দিয়ে দিতে হবে।
  • মাঝে ঢাকা খুলে নেড়ে দিতে হবে। এর মধ্যে সামান্য হলুদ গুঁড়ো দিয়ে নেড়ে দেবো ও ঢাকা চাপা দিয়ে দেবো। এই ভাবে অন্তত 10 মিনিট রানা করার পর অল্প জল দিয়ে ঢাকা দেবো। সেদ্ধ হওয়া অবধি অপেক্ষা করবো।
  • সেদ্ধ হয়ে এলে আগে থেকে বেটে রাখা পোস্ত দিয়ে দেবো ও নেড়ে নিয়ে নাবিয়ে নেবো ও ওপর থেকে একটু সর্ষের তেল ছড়িয়ে দেবো। তাহলেই তৈরি হয়ে যাবে আমাদের প্রিয় আলু পোস্ত।

এটাও পড়ুন :  চিংড়ি দিয়ে তেল ছাড়া সবজি সিদ্ধ কিভাবে বানাবেন ?

সবজিটা কিন্তু অনেক মজার, একদম পেট ভরে খাওয়া যায়৷ ডায়েটের জন্য বেস্ট লাগবে..

১) হাফ কেজি বিভিন্ন রকম সবজি চিকন লম্বা করে কাটা যেন দ্রুত সিদ্ধ হয়ে যায়৷
(বরবটি,গাজর,কাকরোল,চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিংগা,ফুলকপি,পাতাকপি যেটা ইচ্ছে নিতে পারেন)

২) ২/৩ টা চিংড়ি মাছ অথবা চিংড়ি শুটকি ভালো করে পরিষ্কার করে নেয়া (আমি শুটকি নিয়েছি)

  • বড়ো ২/৩ কোয়া রসুন থেতো করে নেয়া৷
  • ২ টা কাচামরিচ ফালি
  • ১/২ চা চামচ তেল (ইচ্ছে)
  • লবন স্বাদমতো

৩) আধা চামচ তেলে রসুন এবং চিংড়ি হালকা ভেজে ১ লিটার পানি এবং লবন দিয়ে দিবো৷ শুটকি এবং তেল চাইলে স্কিপ করতে পারবেন। তবে তেল ১/২ চামচ দেওয়াই ভালো।

৪) পানিতে বলগ আসলে মোটা সব্জি আগে তার ২ মিনিট পরে হালকা সবজি গুলো দিয়ে ৫-৬ মিনিট বা হাফ সিদ্ধ করে নিবেন৷ চুলার  আচ হাই হিটে থাকবে৷

৫) সবজি হাফ সিদ্ধ হয়ে গেলে লবন চেক করে কাচামরিচ ফালি এবং ইচ্ছে মতো ধনেপাতা কুচি দিয়ে নামিয়ে ফেলবেন৷

৬) নামিয়ে এক টুকরো লেবুর রস দিয়ে চাইলে ভাতের সাথেও খেতে পারবেন আবার এমনি এমনিও খেতে পারবেন৷ আমার খুব পছন্দ৷

এটাও পড়ুন : পোস্ত বড়াল ঝাল রেসিপি বানানোর জন্য প্রথমে :

ধাপ- ১

প্রথমে পোস্তর সঙ্গে ২ টো কাচা লঙ্কা দিয়ে বেটে নিন।

ধাপ -২

এবারে বাটা পোস্তর মধ্যে স্বাদমতো নুন দিয়ে পোস্তর বড়া ভেজে নিন।

ধাপ -৩

এবার ওই তেলেই দিন টমেটো বাটা , হলুদ ও কাশ্মীরি লঙ্কার গুড়ো দিয়ে ভালো ভাবে সবটা কষিয়ে নিন।

ধাপ- ৪

এবার দিন পোস্ত বাটার জল, ফ্যাটানো টকদই, নুন, চিনি। তেল ছেড়ে না আসা অবধি কম আচে মশলা কষান।। দিন ধনেপাতা কুচি।

ধাপ- ৫

কষানো হয়ে এলে গুড়ো দুধ গোলাটা দিন। আলাদা করে জল দেবেন না। গুড়ো দুধটাই পরিমাণ মতো ঝোলের জন্য ব্যবহার করুন। ঝোল ফুটে উঠলে বড়াগুলো দিয়ে ৫-৭ মিনিট অল্প আচে চাপা দিয়ে রান্না করুন।

ধাপ- ৬

এবারে ওপর থেকে স্বাদ অনুযায়ী কয়েকটা কাচা লঙ্কা ছড়িয়ে দিন। গরম গরম সাদা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন । সম্পূর্ণ নিরামিষ ও জিভে জল আনা এই পোস্ত বড়াল পদটি খেতে দারুণ।

আমার এই   Niramish Aloo Posto Recipe   ভালো লাগেল তবে আপনার পরিবার এবং আপনার বন্ধু বান্ধবী দের সাথে নিশ্চয় শেয়ার করুন।

FAQs

  1. Niramish Aloo Posto Recipe বানাতে কি কি লাগে?

    আলু, পোস্ত , সাদা তিল , নারিকেল কোরা , কাঁচা লঙ্কা, কালো জিরা , নুন, সর্ষের তেল  |

  2. Posto Borar Jhal Recipe বানাতে কি কি লাগে?

    পোস্ত দানা , কাচা লঙ্কা , টকদই , টমেটো, গুড়ো দুধ , হলুদ গুড়ো, কাশ্মীরি লঙ্কার গুড়ো, লবণ ও চিনি , সরষের তেল ,ধনেপাতা |

Share To:

Leave a Comment