নিরামিষ ভোগের খিচুড়ি রেসিপি | Niramish Bhoger Khichuri Recipe in Bengali

Niramish Bhoger Khichuri Recipe : নমস্কার বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আপনাদের সবাইকে আমার patukrecipe.com  এ স্বাগত জানাই। আজ আমি নতুন একটা  Recipe নিয়ে এলাম।  খুব সহজ পদ্ধতিতে খুব কম সময়ে ঘরে এই  Recipe বানানো যায়  সেটা আমি আপনাদেরকে বলবো | আজকে আপনাদের জন্য থাকলো সুস্বাদু Niramish Bhoger Khichuri Recipe |

Niramish Bhoger Khichuri Recipe in Bengali

Niramish Bhoger Khichuri Recipe বানাতে কি  কি লাগে?

উপকরণ

  • ১ কাপ   – গোবিন্দভোগ চাল
  • ১ কাপ  –  সোনা মুগের ডাল
  • ১টা আলু  – ছোট করে কাটা
  • ১/২ ফুলকপি – ছোট করে কাটা
  • ১ কাপ –  মটরশুঁটি
  • ৯-১০ টা – বিন্সছোট করে কাটা
  • ১টেবিল –  চামচ আদা বাটা
  • ১টেবিল – চামচ হলুদ গুঁড়ো
  • ১টেবিল –  চামচ জিরে গুঁড়ো
  • ১চা চামচ   – লঙ্কা গুঁড়ো
  • ১/২  কাপ  – নারকোল কুচি ও স্লাইস করা
  • স্বাদ অনুযায়ী – নুন ও চিনি
  •  কাঁচা লঙ্কা- ৩,৪ টে
  • ২-৩ টেবিল চামচ – সর্ষের তেল
  • ১টেবিল  চামচ – ঘি
  • ১ চা চামচ – গোটা জিরে
  • ১-২ টে – শুকনো লঙ্কা
  • 2 টো – তেজপাতা

Niramish Bhoger Khichuri Recipe বানানোর বিধি কি?

ধাপ ১

প্রথমে চাল ধুয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হবে।

ধাপ ২

মুগের ডাল শুকনো ভেজে ভাল করে ধুয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হবে।

ধাপ ৩

একটি বড় সস প্যানে বেশ অনেকটা জল(৫-৬ কাপ) গরম করে চাল ও ডাল দিতে হবে,অল্প নুন, হলুদ,2টো চেরা কাঁচা লঙ্কা ও মটরশুঁটি দিয়ে সেদ্ধ করতে হবে।

ধাপ ৪

এবার কড়াই তেল গরম করে ওতে ফুলকপি, বিন্সও আলু অল্প নুন দিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে।

ধাপ ৫

ঐ কড়াই এ আরেকটু তেল গরম করে ফোরণ দিতে হবে,নারকোল দিয়ে ভাজতে হবে।

ধাপ ৬

এরপর জলে গোলা হলুদ, জিরে,আদা,লঙ্কা গুঁড়ো দিতে হবে ও ভাল করে ভাজতে হবে,ভাজা সব্জি গুলো,আন্দাজ মত নুন ও চিনি দিতে হবে। 

ধাপ ৭

মশলা কষে এলে এই মশলার মিশ্রণ সেদ্ধ চাল ও ডালের উপর ঢেলে একটু ফুটিয়ে, ভাল করে মিশিয়ে,চেরা কাঁচা লঙ্কা, নারকোলের স্লাইস ও ঘি দিয়ে সাজিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন। 

আমার এই  Niramish Bhoger Khichuri Recipe   ভালো লাগে তবে আপনার পরিবার এবং আপনার বন্ধু বান্ধবী দের সাথে নিশ্চয় শেয়ার করুন।

Also Read: How to Make a Pie Chart in Google Sheets: A Step-by-Step Guide

খিচুড়ির উপকারিতা :সবজি খিচুড়ি তে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং বেশ কিছু খনিজ থাজে যা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। মুগ ডালের খিচুড়ি দীর্ঘ সময় পেট ভরিয়ে রাখায় ওজন কমাতে পরোক্ষভাবে সাহায্য করে। কাওনের খিচুড়ি প্রোটিন, ফাইবার, ফসফরাস এবং অ্যামাইনো অ্যাসিডে পরিপূর্ণ।

খিচুড়ি কি স্বাস্থ্যের জন্য খতিকর  :খিচুড়ি খাওয়া স্বাস্থ্যকর  কারণ ভাত এবং ডালের একত্রে প্রোটিনের একটি উচ্চতর উৎস। ডালে প্রচুর প্রোটিন থাকে, তবে লাইসিনেরও অভাব থাকে, এক ধরনের প্রোটিন। তবুও ভাতে সালফার-ভিত্তিক প্রোটিন নেই।

খিচড়ি খেলে কি ওজন বাড়ে:যে কোনো ধরনের ডাল দিয়ে তৈরি খিচুড়ি হল একটি সুষম খাবার যাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, কম ক্যালরি এবং চর্বি থাকে, এটি সহজে হজম করা যায়। এটি আপনার শরীরকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ থাকতে সাহায্য করে, আপনাকে কম খাবার গ্রহণ করতে এবং শেষ পর্যন্ত আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে দেয়।
খিচুড়ি কত অনেক প্রকারের হয় যেমন : বাঙালির ঘরে  খিচুড়ি নিয়ে নিরীক্ষা হয় প্রচুর৷ কখনও মাংস দিয়ে, কখনও মাছ দিয়ে বা কখনও সবজি সহযোগে৷ বাঙালির তালিকায় রয়েছে, মুগ ডালের খিচুড়ি , সবজি খিচুড়ি , মুসুর ডালের খিচুড়ি , গমের খিচুড়ি, সাবুর খিচুড়ি , মাংসের খিচুড়ি, ডিমেরখিচুড়ি, মাছের খিচুড়ি, ভুনা খিচুড়ি ।
নিরামিষ খিচুড়ি রান্নার কিছু পদ্ধতি  : প্রথমে চাল এবং ডাল আলাদা করে ধুয়ে ভালো করে জল ঝরিয়ে শুকনো করে নিতে হবে।এবং আলু ডুমো করে কেটে রাখতে হবে।
 দ্বিতীয়ওত – এবার  কড়াইতে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে আলু গুলো হাল্কা করে একটু লবণ দিয়ে ভেজে তুলে নিতে হবে। তার পর তেলের মধ্যে শুকনো লংকা,গোটা জিরে,তেজ পাতা ও গোটা গরম মশলা ফোড়ন দিয়ে ভালো সুগন্ধ বের হলে ডাল গুলো দিয়ে বেশ ভাজা ভাজা হলে এবার চালটাও দিয়ে দিতে হবে এবং সাথে সাথে দিতে হবে টমেটো কুচি আদার পেষ্ট কাঁচা লংকা চেরা ও গুড়ো মসল এবং স্বাদ মতো লবণ । সব কিছু ভালো করে কষে নিয়ে ভাজা আলু গুলো দিয়ে দিতে হবে ও আন্দাজ মতো গরম জল দিয়ে দিতে হবে ।যদি একটু পাতলা খিচুড়ি পছন্দ হয় সেই হিসাবে জল দিতে হবে।
তৃতীয়ওত – এবার মাঝারি আঁচে ঢাকা দিয়ে রান্না করতে হবে, মাঝে মাঝে একটু নাড়িয়ে দিতে হবে, অর্ধেক সিদ্ধ হলে তখন সবুজ মটর গুলো দিতে হবে, তারপর আবারো ঢাকা দিয়ে রান্না করতে হবে । যারা মিষ্টি পছন্দ করেন তারা এই সময় স্বাদ মতো চিনি ঘি ও গরম মশলা গুড়ো দিয়ে আবারো একটু ফুটিয়ে বন্ধ করে কিছুক্ষণ ঢাকা দিয়ে রাখলেই তৈরি সুস্বাদু খিচুড়ি।
খিচুড়িতে কত ক্যালরি থাকে :এক থালা খিচুড়িতে প্রায় ১৭৭ ক্যালরি শক্তি, ৩২.৩ গ্রাম শর্করা, ৮.৪ গ্রাম প্রোটিন, ১.৫ গ্রাম চর্বি থাকে। এছাড়াও ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, আয়রন এবং ফাইবার বা আঁশ রয়েছে। যেহেতু একেক ধরনের খিচুড়ি তৈরিতে একেক ধরনের উপাদান ব্যবহার করা হয় তাই ভিন্ন ভিন্ন উপাদানের উপস্থিতির কারণে বিভিন্ন ধরনের উপকারী ভূমিকা পালন করে।
কারিপাতা ফোড়নে সবজি খিচুড়ি :
উপকরণ:
পোলাওয়ের চালের খুদ ২ কাপ, মসুর ডাল ১ কাপ; আলু, ফুলকপি, গাজর কিউব কাট করে কাটা ও মটরশুঁটি মিলিয়ে দেড় কাপ; তেল আধা কাপ, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, আদাকুচি ১ টেবিল চামচ, এলাচি ৪টি, লবঙ্গ ২টি, তেজপাতা ২টি, দারুচিনি ২টি, রসুনবাটা ১ টেবিল চামচ, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, হলুদগুঁড়া ১ চা-চামচ, মরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ, জিরাগুঁড়া আধা চা-চামচ, ধনেগুঁড়া আধা চা-চামচ, আস্ত জিরা ১ চা-চামচ ফোড়নের জন্য, কারিপাতা ফোড়নের জন্য, আস্ত লাল মরিচ ৩টি, লবণ স্বাদমতো, কাঁচা মরিচ ৮-১০টি, গরম পানি ৫ কাপ।
প্রণালি:
মসুর ডাল ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এবার ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। চাল ধুয়ে চালনির মধ্যে নিয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। হাঁড়িতে তেল গরম করে আস্ত জিরা ও আস্ত মরিচের ফোড়ন ও কারিপাতা দিন। পেঁয়াজকুচি, আদাকুচি ও গরমমসলা কিছুক্ষণ ভেজে নিন। পেঁয়াজে বাদামি রং চলে এলে আদা ও রসুনবাটা, টমেটোকুচি ও সবজি দিয়ে একটু নেড়ে নিন। সব গুঁড়া মসলা ও লবণ দিয়ে দিন। মসলা একটু পানি দিয়ে নাড়তে থাকুন। মসলায় চাল, ডাল দিয়ে দিন। ভালো করে নেড়েচেড়ে ভাজুন। ফুটন্ত গরম পানি ঢেলে দিন। বলক চলে এলে আস্ত কাঁচা মরিচ দিন। পানি টেনে এলে অল্প আঁচে ৫ মিনিটের জন্য ঢেকে দিন। নামিয়ে গরম-গরম পরিবেশন করুন খিচুড়ি।

সাহিত্যে খিচুড়ি

মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্য মনসামঙলে পার্বতীকে ডাবের পানি দিয়ে মুগডালের খিচুড়ি রান্নার ফরমায়েশ দিচ্ছেন। অন্যত্র বলা হয়েছে, ‘আদা কাসন্দা দিয়া করিবা খিচুড়ি’। কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে ডালের ব্যবহার মত প্রাচীন নয়। নীহাররঞ্জন রায় তার বাঙ্গালীর ইতিহাস গ্রন্থে লিখেছেন, ‘প্রাচীন বাঙালীর খাদ্য তালিকায় ডালের উল্লেখ কোথাও দেখিতেছি না।’ ডাল না থাকলে ডালেচালে মেশানো খিচুড়ি হবে কী করে ?কোনো কিছু তালগোল পাকিয়ে গেলে বাংলায় তাকে ‘জগাখিচুড়ি’ দশা বলে। বাস্তবে জগাখিচুড়ি বলে এক রকমের খিচুড়ি আছে। পুরির জগন্নাথ দেবের মন্দিরে প্রসাদ হিসেবে ভক্তদের নিত্যদিন খিচুড়ি বিতরণ করা হয়। ‘জগন্নাথ দেবের খিচুড়ি’ লোকমুখে সংক্ষেপে হয়েছে ‘জগাখিচুড়ি’। আর বাঙালীর কথ্যরীতিতে তা তালগোল পাকানোর প্রতিশব্দ হিসেবে পরিণত হয়েছে।
খিচুড়ি বেশি খেলে কি হয় :সবজি খিচুড়িতে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং বেশ কিছু খনিজ থাজে যা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। মুগ ডালের  খিচুড়ি দীর্ঘ সময় পেট ভরিয়ে রাখায় ওজন কমাতে পরোক্ষভাবে সাহায্য করে। কাওনের খিচুড়ি প্লোটিন, ফাইবার, ফসফরাস এবং অ্যামাইনো অ্যাসিডে পরিপূর্ণ।
ভারতে কত প্রকার খিচড়ি পাওয়া যায়
ভারতে  ৬ প্রকারের খিচড়ি।
প্রতিদিন খিচুড়ি খাওয়ার উপকারিতা :
সবজি খিচুড়িতে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং বেশ কিছু খনিজ থাজে যা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। মুগ ডালের খিচুড়ি দীর্ঘ সময় পেট ভরিয়ে রাখায় ওজন কমাতে পরোক্ষভাবে সাহায্য করে। কাওনের খিচুড়ি প্লোটিন, ফাইবার, ফসফরাস এবং অ্যামাইনো অ্যাসিডে পরিপূর্ণ।
ডিমের ভুনা খিচুড়ি বানানোর জন্য : বাসমতী চাল ২ কাপ, মুসুর ডাল আধ কাপ, আলু ৪টি , সেদ্ধ ডিম ৫টা , পরিমাণ মতো জল, নুন ১/৪ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়ো ১/৪ চা-চামচ, ভাজার জন্য প্রয়োজন মতো তেল,খিচুড়ির জন্য ২/৪ কাপ সরষের তেল,গোটা গরম মশলা, তেজ পাতা ২টি, পেঁয়াজ কুচি আধ কাপ, রসুন বাটা ২ চা-চামচ, আদা বাটা ১ চা-চামচ, চেরা কাঁচা লঙ্কা ৮-১০টি, নুন দেড় চা-চামচ ,হলুদ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, জিরে গুঁড়ো ১ চা-চামচ, ধনে গুঁড়ো ১ চা-চামচ, ভাজা জিরে গুঁড়ো ১ চা-চামচ, ঘি ১ টেবল চামচ |
  • চাল এবং ডাল কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে জল ঝরিয়ে নিন।
  • সেদ্ধ করা ডিম এবং কেটে রাখা আলুতে নুন ও হলুদ মাখিয়ে নিন।
  • কড়াইতে তেল গরম করে আলু এবং ডিম ভেজে নিন।
  • হাঁড়িতে পরিমাণ মতো তেল গরম করে তেজ পাতা এবং গরম মশলা ফোঁড়ন দিন।
  • সুন্দর গন্ধ বেরোলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নাড়াচাড়া করে সোনালি করে ভেজে নিন।
  • এবার আদা-রসুন বাটা এবং কাঁচা লঙ্কা দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন।
  • ২ মিনিট পর সামান্য জল, নুন, জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো এবং হলুদ গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে কষান।
  • মশলার জলভাব সামান্য কমে আসলে ভেজে রাখা ডিম এবং আলু দিয়ে মশলার সঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
  • মশলা থেকে তেল ছাড়লে ডিম-আলুগুলো তুলে জল ঝরানো চাল-ডাল দিয়ে ৩-৪ মিনিট ভালো করে কষান।
  • এরপর তুলে রাখা ডিম-আলু দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।
  • এবার ৪ কাপ পরিমাণ জল দিয়ে সবকিছু ভালো করে মিশিয়ে আঁচ কমিয়ে, জল কমে আসা পর্যন্ত ঢেকে রাঁধুন (জল কমে চাল-ডাল কাদা কাদা মতো দেখাবে)।
  • ঢাকা খুলে জিরে গুঁড়ো এবং ঘি মিশিয়ে আবারও ঢেকে কম আঁচে ১৫ মিনিট রাঁধুন (জল শুকিয়ে চাল ঝুরো ঝুরো হয়ে যাবে)।
  • গরমা গরম পরিবেশন করুন ডিমের ভুনা খিচুড়ি

খিচুড়ি খেলে কি মোটা হয় :খিচুড়ি তৈরীর অন্যতম উপাদান ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন-সি, ফসফরাস, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, খাদ্যআঁশ ও অ্যামাইনো এসিড। খিচুড়ি রান্নার সাথে বিভিন্ন ধরণের সবুজ সবজি দেয়া যায় তাহলে খাবারটি সুষম হয়। তাই খিচুড়ি একটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন মোটা হওয়ার অন্যতম খাবার।

Mug Daler Khichuri Recipe বানাতে যা যা লাগবে :গোবিন্দ ভোগ চাল, মুগ ডাল , গরম মশলা গোটা , ঘি , আদা বাটা, শুকনো লঙ্কা , নুন-চিনি স্বাদমতো, সাদা তেল-অল্প, তেজপাতা, হলুদ গুঁড়ো, ফুলকপি, বিন, গাজর, মটরশুঁটি,জিরে |

পাতলা খিচুড়ি রান্নার পদ্ধতি :এখন ধুয়ে রাখা চাল এবং ডাল দিয়ে আরও তিন থেকে চার মিনিট কষিয়ে সাত বা আট কাপ পানি এবং লবন পরিমান মতো দিয়ে ঢেকে জ্বাল দিতে থাকো (পানি বেশি লাগলে পরে আরো পানি দিতে পারো)। চাল ডাল নরম হয়ে পানি শুকিয়ে এলে হ্যান্ড ব্ল্যান্ডার দিয়ে একটু ব্ল্যান্ড করে নাও, অথবা ঘুটনি দিয়ে ঘুটে নাও।

বাচ্চাদের খিচুড়ি দেওয়া যাবে কি :খিচুড়ি একটি সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর, এক পাত্র, আরামদায়ক খাবার এবং শি শু  ছোট বাচ্চাদের জন্য সেরা খাবার কারণ এটি একটি নরম গঠন, পুষ্টিকর এবং অসুস্থ দিনেও সহজে হজমযোগ্য।

Musur daler khichuri ঘরে বানানোর উপকরণ :মুসুর ডাল , গোবিন্দ ভোগ চাল , আলু  , পেঁয়াজকুচি  , আদাকুচি  ,নুন ,হলুদ , সাদা তেল , ঘি |

FAQs on Niramish Bhoger Khichuri Recipe

Q1.Niramish Bhoger Khichuri Recipe ঘরে বানাতে হলে কি কি উপকরণ আমাদের নিতে হবে?

Ans. গোবিন্দ ভোগ চাল,  সোনা মুগের ডাল,  আলু , ফুল কবি,   মটরশুঁটি,  বিন্স,    আদা বাট, হলুদ গুঁড়ো,চামচ জিরে গুঁড়ো, লঙ্কা গুঁড়ো, নারকোল কুচি ও স্লাইস করা, নুন ও চিনি,  কাঁচা লঙ্কা, সরিষার তেল, ঘি, গোটা জিরে, শুকনো লঙ্কা, তেজপাতা |

Share To:

Leave a Comment